ফারজানা কইলি রিপোর্টার।
খান সোহাগ বলেন,যেহেতু আপনারা চাইলেই যে কারো ব্যক্তিগত ফোন আলাপ আড়ি পেতে শুনতে পারেন, রেকর্ড করতে পারেন … দয়া করে ২০২০ সালের ২৩ এপ্রিল রাত ১০ টায় আমার এক বন্ধুর সাথে আমার ফোনালাপটা একটু খুঁজে বের করে দেন … এই শালা নিজ মুখে ফোনে বলছিল, আমার পাওনা ৫০০ টাকা ফেরত দিবে, কিন্তু এরপরে পল্টি খায়ে বলে।
“কিসের টাকা? প্রমাণ দে!”
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের একটা কল রেকর্ডও লাগবে … প্রাক্তন প্রেমিকার সাথে ফোনে আমিই ব্রেকাপ করসিলাম … কিন্তু এই মেয়ে এরপর সবাইকে বলে বেড়াইসে, ও নাকি আমাকে ছ্যাঁকা দিছে … প্রমাণের অভাবে কিছু বলতে পারতেছি না … একটু হেল্প করেন আপনারা !!
ইতি,
বাংলাদেশের একজন সাধারণ মানুষ যার প্রাইভেসি এতই ঠুনকো যে একটা বেসরকারি। টিভি চ্যানেলের সাংবাদিকও তার ফোনালাপ, মেসেজ সবকিছুই শুনতে পায়, দেখতে পায় ।